Showing posts with label Windows. Show all posts
Showing posts with label Windows. Show all posts

Friday, July 27, 2018

নিমিষেই উইন্ডোজ ৭ মেয়াদ নেই স্ক্রিন কালো দূর করুন এখনই

নিমিষেই উইন্ডোজ ৭ মেয়াদ নেই স্ক্রিন কালো দূর করুন এখনই


বকিছুই এখন হাতের নাগালে । প্রযুক্তির সাথে আপডেট থাকতে অনেকেই হয়ত উইন্ডোজ ৮/৮.১ ব্যবহার করছেন। কিন্তু এখনো বিশাল একটি সংখ্যা উইন্ডোজ এক্সপি অথবা সেভেন ব্যবহার করছেন। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বলছি, ক’জন লোক বা সংস্থা অরিজিনাল বা ক্রয় করে মাইক্রোসফটের পণ্য বা অন্য যেকোন সফটওয়্যার ব্যবহার করছি? খুবই সীমিত সংখ্যক ব্যক্তি বা সংস্থা টাকা দিয়ে ক্রয় করে ব্যবহার করছে। আর বেশির ভাগ পাইরেসি কপিই ব্যবহার করছি। আমি নিজেও। যাহোক, এভাবে হয়ত অনেকে উইন্ডোজ ৭ পাইরেসি কপি ব্যবহার করে আসছেন। পাইরেসি কপিতে কয়েকমাস পর স্ক্রিনটা কালো হয়ে যায় এবং ডেস্কটপের ডানকোনে নিচে উইন্ডোজ ভার্সন দেখায়। এটা নানা ভাবে দূর করা সম্ভব। তার মধ্যে একটি উপায় হলো রিমুভ ওয়াট ব্যবহার করে দূর করা। এটা খুবই সহজ একটি উপায়। শুধু সফটওয়্যারটি রান করলেই হলো। সয়ংক্রিয়ভাবে রিস্টার্ট হবে। চালু হলে দেখবেন কালো স্ক্রিনটা আছে কিন্তু ভার্সন লেখাটা নেই। এখন আপনার কাজ হচ্ছে একটা থিম একটিভ করা অথবা যেকোন একটা পিকচারকে সেট এজ ওয়ালপেপার করা। আর কোনদিন আশাকরি স্ক্রিন কালো হবে না ইনশা আল্লাহ। সফটওয়্যারটি মাত্র ২ এমবি। ডাউনলোড করে আনজিপ করে রান করাতে হবে।

                                             DOWNNLOAD

ব্যস আর কি এবার windows 7 ব্যবহার করুন নিস্চিন্তে।।।

Friday, June 22, 2018

How to Download Idm Full Crack 2018 Letest

How to Download Idm Full Crack 2018 Letest

Internet Download Manager (IDM) is a reliabe and very useful tool with safe multipart downloading technology to accelerate from internet your downloads such a video, music, games, documents and other important stuff for you files. IDM Crack has a smart download logic accelerator and increases download speeds by up to 5 times, resumes and schedules downloads. Comprehensive error recovery and resume capability will restart broken or interrupted downloads due to lost connections, network problems, computer shutdowns, or unexpected power outages. Simple graphic user interface makes Internet Download Manager Full Versionuser friendly and easy to use. Unlike other download managers and accelerators, IDM segments downloaded files dynamically during download process and reuses available connections without additional connect and login stages to achieve best acceleration performance.

Internet Download Manager (IDM) Serial Key Features:

  • All popular browsers and applications are supported!
  • Easy downloading with one click.
  • Download Speed Acceleration.
  • Download Resume.
  • YouTube grabber.
  • Simple installation wizard.
  • Drag and Drop.
  • Automatic Antivirus checking.
  • Advanced Browser Integration.
  • Built-in Scheduler.
  • IDM includes web site spider and grabber.
  • IDM supports many types of proxy servers.
  • IDM supports main authentication protocols:
  • Download All feature.
  • Customizable Interface.
  • Download Categories.
  • Download limits.
  • IDM is multilingual.
What’s new in version IDM 6.30 Build 10
(Released: May 16, 2018)
  • Fixed a critical bug
Manual IDM Install Instructions:
  1. Install IDM 6.30 Build 10
  2. When Finish Installation, Close “Tray Icon” From Taskbar
  3. “IDMan.exe” Copy & Replace Crack In to Default Install Directory
    [C:\Program Files\Internet Download Manager] [C:\Program Files (x86)\Internet Download Manager]
  4. Double click on “Register.reg”,Then click on yes to Active your License.
  5. Enjoy … [Don’t Update Application]
  6. lick on yes to Active your License.
  7. Enjoy … [Don’t Update Application]
  8. IDM CrackIDM 6.30 Build 10 Crack
    Silent IDM Features (Recommended):
    1. Auto Install IDM
    2. Auto Crack Replacement
    3. Auto Merge Registry
    4. New IDM Toolbar

    Download Now Free

Wednesday, June 13, 2018

How to Windows 10 Auto Update Off (উইন্ডোজ ১০ এ অটো আপডেট বন্ধ করার উপায় )

How to Windows 10 Auto Update Off (উইন্ডোজ ১০ এ অটো আপডেট বন্ধ করার উপায় )

বর্তমানে উইন্ডোজ এর সর্বশেষ ভার্সন হল উইন্ডোজ ১০। আমার কাছে ভালই লাগে। তবে এখানে উইন্ডোজ অটো আপডেট বন্ধের অপশন নেই। তাই যারা ব্রডব্যান্ড ব্যবহার করেন তাদের হয়ত প্রবলেম হবে না তবে যারা মডেম ব্যবহার করেন তাদের জন্য একটা বিরাট দুঃসংবাদ। তাই ভাবলাম কি করে অন্য উপায়ে এই উইন্ডোজ ১০ অটো আপডেট বন্ধ করবেন সেটা একটু আপনাদের সাথে শেয়ার করি। তবে এই উপায়ে যেকোনো উইন্ডোজ এর অটো আপডেট বন্ধ করা যায়।

যাহোক কাজের কথায় আসি।

প্রথমে আপনার পিসির Run কমান্ড এ গিয়ে টাইপ করুন gpedit.msc এবং এন্টার প্রেস করুন। এরপর নিছের পথ ফলো করুন।

Computer Configuration > Administrative Templates > Windows Components যাবার পর ডান দিক থেকে Windows Update খুজে বের করে ক্লিক করুন। না বুঝলে ছবির দিকে খেয়াল করুন।






এরপর Configure Automatic Updates এ ক্লিক করুন। না বুঝলে ছবির দিকে খেয়াল করুন।


এখন দেখুন নিছের ছবির মত একটা উইন্ডো ওপেন হয়েছে। এখানে Disable এ ক্লিক করে ok বাটন এ প্রেস করুন।


বাস কাজ শেষ। আবার যদি অটো আপডেট অন করতে চান তাহলে উল্টো পদ্ধতি অনুসরন করুন।

Thursday, November 2, 2017

কিভাবে কোনো প্রোগ্রাম কাজ না করলে বন্ধ করতে হয় (How To End a Program in Computer) [Tech Mitun]

কিভাবে কোনো প্রোগ্রাম কাজ না করলে বন্ধ করতে হয় (How To End a Program in Computer) [Tech Mitun]

কম্পিউটার এ কাজ করার মধ্যে অনেক সময় কোনো প্রোগ্রাম সাড়া নাও দিতে পারে . এটাকে সাধারণত Hang হয়ে যাওয়া বলে. আমরা অনেকেই এ অবস্থায় কম্পিউটার Restart দিয়ে সমাধান করে থাকি .
তবে এর থেকে অনেক সহজ সমাধান ও রয়েছে ,দেখা যাক সেটা কি ?


Windows Task Manager :
১// কীবোর্ড থেকে Ctrl + Alt + Delete চাপুন .
Windows 7 হলে Logging পেজ চলে আসবে ,সেখান থেকে Start Task Manager ক্লিক করুন
অথবা
Task Bar এ Mouse এর Right বাটন ক্লিক করে Start Task Manager নির্বাচন করুন .





২// Task Manager উইন্ডো চলে আসবে.যে প্রোগ্রাম বন্ধ করতে চান সেটাতে ক্লিক করে End Task চাপুন .




প্রোগ্রাম টি বন্ধ হয়ে যাবে .এভাবে কম্পিউটার Restart না দিয়েও যে কোনো প্রোগ্রাম সরাসরি বন্ধ করতে পারেন .

Wednesday, November 1, 2017

প্রয়োজনীয় কিছু কম্পিউটার টিপস (নতুনদের জন্য) [Tech Mitun]

প্রয়োজনীয় কিছু কম্পিউটার টিপস (নতুনদের জন্য) [Tech Mitun]

কিছু প্রয়োজনীয় কম্পিউটার টিপস


১. উইন্ডোজের কোন ফাইল বা ফোলডার ভুলে ডিলিট করে ফেলেছেন সাথে সাথে Ctrl+z চাপ দিন চলে অসবে।
২. ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার অথবা মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীদের ওয়েব এড্রেস পুরোটা লিখতে হয়না। যেমনঃ- এড্রেস বারে yahoo লিখে Ctrl+Enter দিন সয়ংক্রিয়ভাবে প্রথমে www. এবং শেষে .com বসে যাবে।
৩. কোন একটা প্রোগ্রাম ক্রেক বা সিরিয়াল সহ ডাউনলোড করতে চাইলে গুগল এ গিয়ে লিখুন “প্রোগ্রামটার নাম warez“। যেমনঃ- winzip warez লিখে সার্চ দিন। এই কাজের জন্য আমি কোন দায়িত্ব নেবনা। নিজ দায়িত্বে করবেন।
4. উইন্ডোজ এক্সপিতে একসাথে একাধিক ফাইল রিনেম করা যায়। Ctrl+a দিয়ে সবগুলো ফাইল সিলেক্ট করুন। যেকোন একটা ফাইলের উপর রাইট মাউস ক্লিক করে রিনেম করুন অন্য ফাইলগুলোও সিরিয়ালী রিনেম হয়ে যাবে।
৫. উইন্ডোজে একসাথে একাধিক ধরনের ফাইল সার্চ করা যায়। যেমনঃ- *.mpg, *.avi, *.mp3 লিখে সার্চ দিন।
কম্পিউটার এর BIOS সেটিংসকে ফ্যাক্টরি ডিফল্ট করে নিন.........!!!!!! [Tech Mitun]

কম্পিউটার এর BIOS সেটিংসকে ফ্যাক্টরি ডিফল্ট করে নিন.........!!!!!! [Tech Mitun]

মাঝে মাঝে আমাদের কম্পিউটার ক্র্যাশ করে অথবা হার্ডওয়্যার পরিবর্তনের কারণে BIOS এর সেটিংস পরিবর্তন হয়ে যায়। তখন আমরা ইচ্ছে করলেই BIOS সেটিংস পূর্বে যেরকম ডিফল্ট ছিলো, আবার সেরকমে ফিরিয়ে আনতে পারি। এই টিউটোরিয়ালে আমি আপনাদের দেখাবো কীভাবে তিনটি পদ্ধতিতে BIOS সেটিংসকে ফ্যাক্টরি ডিফল্টে আনা যায়।

BIOS মেন্যু থেকে রিষ্টোর করুনঃ

এটা সবথেকে সহজ পদ্ধতি। নীচের ধাপগুলো লক্ষ্য করে এগিয়ে যান।

প্রথম ধাপঃ

আপনার কম্পিউটার চালু হবার সময় উইন্ডোজের লোগো আসার মাঝের সময়টাতে কীবোর্ডের Del, F1 or F2 বাটন চাপতে থাকুন, BIOS মেন্যু এসে যাবে। বিভিন্ন ব্র্যান্ড ভেদে Del, F1 or F2 বাটনের পার্থক্য থাকে। তবে একটু খেয়াল করলেই দেখবেন কম্পিউটার চালু হবার সময়ই BIOS সেটিংসের জন্য কোন বাটন চাপতে হবে সেটা সামান্য সময়ের জন্য স্ক্রীণে দেখিয়ে দেয়া থাকে।

দ্বিতীয় ধাপঃ

BIOS সেটিংস এ ঢুকে গেলে আপনি EXIT মেন্যুতে চলে যান।

তৃতীয় ধাপঃ

কীবোর্ডের arrow বাটন দিয়ে Load Setup Default সিলেক্ট করুন।
ছবিতে দেখানো হলো। তবে এটাও বিভিন্ন ব্র্যান্ড ভেদে ভিন্ন হতে পারে। কিন্তু একটু খেয়াল করলেই বুঝবেন Load Setup Default কথাটাই ভিন্নভাবে হয়তো নির্দেশ করা হয়েছে।

চতুর্থ ধাপঃ

এবার আপনি ENTER বাটন চেপে কনফার্ম করুন। এসময় আপনার সামনে হয়তো YES এর Y এবং NO এর N বাটন সিলেক্ট করার অপশন আসবে। আপনি YES এর Y বাটন চেপে উপরে EXIT & SAVE CHANGES সিলেক্ট করে ENTER চেপে বের হয়ে আসুন। ব্যস হয়ে গেলো!

MOTHER BOARD এ CLR CMOS jumper পরিবর্তন করাঃ

যদি আপনি BIOS এ ঢুকতে না পারেন তবে এ পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন।
কম্পিউটার বন্ধ করুন এবং কেচিং খুলে Motherboard এ চোখ রাখুন। নীচের ছবিতে লাল বৃত্তাকার এরমতো বস্তুটিই হচ্ছে CLR CMOS jumper. সেটি খুলুন, খুলে pins 1-2 থেকে pins 2-3 তে বসিয়ে দিন। ১০ সেকেন্ড পর আবার পুর্বের মতো pins 1-2 তে বসিয়ে দিন।

MOTHER BOARD থেকে ব্যাটারি খুলুনঃ

যদি আপনি CLR CMOS jumper খুঁজে না পান তবে এ পদ্ধতি ফলো করুন। ব্যাটারি খুলে ফেলুন। এটি সহজেই আপনার চোখে পড়বে কারণ এটি দেখতে বহুল পরিচিত ঘড়ির ব্যাটারীর মতো, একটু বড় আকারে। নীচে ছবি দেখুন।
ব্যাটারী খুলে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। এরপর ব্যাটারি আবার যথাস্থানে বসিয়ে দিন। আপনার BIOS আবার ডিফল্টে ফিরে গেছে। উপরোক্ত ৩টি পদ্ধতির যেকোনো একটির সাহায্যে আপনি BIOS সেটিংসকে ফ্যাক্টরি ডিফল্টে ফিরিয়ে আনতে পারবেন।

Sunday, October 15, 2017

 পেন ড্রাইভ দিয়ে সবচেয়ে সহজে উইন্ডোজ ইন্সটল করুন

পেন ড্রাইভ দিয়ে সবচেয়ে সহজে উইন্ডোজ ইন্সটল করুন

আমিও আজ উইন্ডোজ ইন্সটল নিয়ে এই পোস্টটি করছি । আমরা অনেকে নেট বুক ব্যবহার করি । কিন্তু নেট বুকে ডিবিডি রুম না থাকায় নতুন করে উইন্ডোজ ইন্সটল করার সময় আমাদের পরতে হয় বিপাকে । আর যাতে এমন বিপাকে পরতে  না হয় সে জন্যই পেন ড্রাইভে কি করে উইন্ডোজ ইন্সটল করা যায় তাই আপনাদের দেখাব । এই প্রক্রিয়ায় উইন্ডোজ ইন্সটল করতে আপনার যা লাগবে তা হল

  • একটি উইন্ডোজ সিডি
  • একটি ডেস্কটপ কম্পিউটার
  • একটি ৮গিগা বাইট পেন ড্রাইভ এবং
  • আমার দেওয়া এই দুটি সফটওয়্যার(DVD ISO Maker এবং Universal USB Installer 1.8.6.2)



প্রথমে ডেস্কটপ কম্পিউটারের ডিবিডি রুমে উইন্ডোজ সিডিটি প্রবেশ করান । এরপর DVD ISO Maker সফটওয়্যারটি Run করান । 
Next দিয়ে এগিয়ে যান এবং Save করুন । বেশ ISO ফ্যারমেটে তৈরি হয়ে গেল আপনার সফটওয়্যারটি । এখন তা আপনার পেন ড্রাইভে কপি করে সহজেই উইন্ডোজ ইন্সটল করতে পারেন । কিন্তু কথা হল  ISO ফ্যারমেটে তৈরি করা এই ফাইলটি পিসি থেকে আপনার পেন ড্রাইভে সরাসরি কপি হবে না । এজন্য আপনাকে ব্যবহার করতে হবে Universal-USB-Installer সফটওয়্যারটি ।
এখানে আপনি যে windows দিতে চান সেটি নির্বাচন করুন । আমি windows 7 দিতে চাই তাই সেটি নির্বাচন করেছি ।
এবার যে জায়গায় ISO ফাইলটি রেখে ছিলেন তা দেখিয়ে দিন এবং সব শেষে Create দিন ।এখন থেকে কোন জামেলা ছাড়াই এই প্রক্রিয়ায় পেন ড্রাইভে  উইন্ডোজ ইন্সটল করুন ।  
আপনার কম্পিউটারে হার্ডওয়্যারের সমস্যা নাকি সফটওয়্যারের সমস্যা? [Tech Mitun]

আপনার কম্পিউটারে হার্ডওয়্যারের সমস্যা নাকি সফটওয়্যারের সমস্যা? [Tech Mitun]

জকের দিনে কম্পিউটার এমন একটি মেশিন/যন্ত্র, যাকে ছাড়া এক মুহূর্তও কল্পনা করা যায় না। আর আপনি যদি একজন কম্পিউটার গুরু হোন, তো নিঃসন্দেহে প্রতিদিন ১৫ ঘণ্টা আপনার কম্পিউটারের সাথেই কাটে। আর এতো গুরুত্বপূর্ণ এই যন্ত্রটিতে যখন কোন সমস্যা দেখা দেয়, এর চেয়ে বিরক্তিকর ব্যাপার আর কিছু হতে পারে না (অন্তত আমার কাছে)। কিন্তু আরো মুশকিলের ব্যাপার এসে দাঁড়াতে পারে, এটা নির্ণয় করতে, কম্পিউটারটি হার্ডওয়্যার জনিত কারণে সমস্যা করছে, নাকি সফটওয়্যার থেকে সমস্যাটির সৃষ্টি হয়েছে? —কারণ বেশিরভাগ সময় সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার জনিত সমস্যার একই ফলাফল হতে পারে, তাই এটা ঠিকঠাক নির্ণয় করা অনেক কঠিন ব্যাপার হিসেবে প্রমাণিত হয়। এই আর্টিকেল থেকে আপনাকে কিছু নির্দেশ শেয়ার করার চেষ্টা করবো, যার মাধ্যমে আপনি সঠিক সমস্যাটি নির্ণয় করতে সক্ষম হবেন।

স্লো কম্পিউটার

কম্পিউটার স্লো হয়ে যাওয়া—আমার মতে প্রায় বেশিরভাগ কম্পিউটার ব্যবহারকারীর কাছে একটি কমন সমস্যা। হার্ডওয়্যার জনিত কারণে, আপনার কম্পিউটারটি হয়তো অন্যের কম্পিউটার থেকে স্লো মনে হতে পারে, কিন্তু আপনার কম্পিউটার সাধারন স্পীড থেকে স্লো হয়ে গেলে সেটা সবসময় সফটওয়্যারেরই সমস্যা হয়। বেশিরভাগ সময়, আপনার কম্পিউটারের ক্ষমতার চেয়ে বেশি সফটওয়্যার ইন্সটল করলে এবং স্টার্টআপে (কম্পিউটার বুট নেওয়ার সাথে সাথে যে প্রোগ্রাম গুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে রান হয়ে যায়) অনেক প্রোগ্রাম এড করে রাখলে, আপনার কম্পিউটার স্লো হয়ে পড়তে পারে।
আবার বিভিন্ন ধরনের ম্যালওয়্যার দ্বারা আপনার কম্পিউটারটি আক্রান্ত হয়ে পড়ার কারণেও আপনার কম্পিউটারটি স্লো হয়ে যেতে পারে। ম্যালিসিয়াস সফটওয়্যার গুলো অঝথা ব্যাকগ্রাউন্ডে রান হয়ে থাকে এবং কম্পিউটার থেকে রিসোর্স নষ্ট করে। তাছাড়া হতে পারে, হ্যাকার আপনার পিসিতে ম্যালিসিয়াস সফটওয়্যার ইন্সটল করিয়ে আপনার কম্পিউটারকে বটনেট হিসেবে ব্যবহার করছে, মানে আপনার কম্পিউটারকে হ্যাকার নিজের মতো করে ব্যবহার করছে, ফলে আপনি কাজ করতে গিয়ে আর স্পীড পাচ্ছেন  না।
আগেই বললাম, হার্ডওয়্যার সমস্যা থেকে খুব কম সময়ই কম্পিউটার স্লো হতে পারে। তবে আপনার কম্পিউটার সিপিইউ যদি অতিরিক্ত গরম হয়ে যায়, তাহলে সিপিইউ তার সিস্টেমকে ঠাণ্ডা করার জন্য স্পীড নিজে থেকেই ডাউনক্লক করে নেবে, আর ফলে কম্পিউটার স্লো হয়ে গেলে, সেটা হার্ডওয়্যার জনিত কারণ হিসেবে আখ্যায়িত করা যাবে। —তাছাড়া সাধারনত হার্ডওয়্যার থেকে কম্পিউটার স্লো হয়না।

ব্লু স্ক্রীন অফ ডেথ

আজকের দিনের কম্পিউটার গুলোর সাথে সাথে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমও অনেক উন্নতি পেয়েছে। যদি কথা বলি, উইন্ডোজ ১০ নিয়ে, যেটা বর্তমানের সবচাইতে লেটেস্ট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম, এটা আগের সকল উইন্ডোজ ভার্সন গুলো থেকে বেশি বিশ্বাসযোগ্য। তাছাড়া আজকের হার্ডওয়্যার গুলো তৈরির পদ্ধতিও পরিবর্তন হয়েছে, সাথে হার্ডওয়্যার ড্রাইভার গুলোর জন্যও করা হয় উচ্চমানের প্রোগ্রামিং—যাতে হার্ডওয়্যার গুলো বিন্দু মাত্র সমস্যা ছাড়া অপারেটিং সিস্টেমের সাথে কাজ করতে পারে। তাই স্বাভাবিকভাবে এখন আর উইন্ডোজে ব্লু স্ক্রীন অফ ডেথ (Blue Screens of Death) খুব কমই দেখতে পাওয়া যায়।
ব্লু স্ক্রীন অফ ডেথ হলো একটি অনাকাঙ্ক্ষিত নীল স্ক্রীন আলার্ট, যখন উইন্ডোজ কোন ক্রিটিক্যাল সমস্যায় পড়ে এবং সেটা রিকভার করতে পারে না, সাধারনত তখনই এই সমস্যার সৃষ্টি হয়। আপনার কম্পিউটার চলতে চলতে যেকোনো মুহূর্তে হঠাৎ করে হ্যাং হয়ে যায় এবং একটি নীল স্ক্রীন প্রদর্শন করে, যেখানে একেক সময় একেক এরর ম্যাসেজ শো করতে পারে, তারপরে আপনার কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয়ভাবে রিস্টার্ট হয়ে যায়।
মনে রাখবেন, বেশিরভাগ সময়ই এই সমস্যা আপনার কম্পিউটার হার্ডওয়্যার জনিত কারণে ঘটে থাকবে। তাছাড়া গরিবভাবে প্রোগ্রাম করা হার্ডওয়্যার ড্রাইভারের জন্যও এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে যখনই এই ব্লু স্ক্রীন অফ ডেথ আপনার সামনে প্রদর্শিত হবে, এর সাথে এটি কেন আসলো তার এরর ম্যাসেজও প্রদর্শিত করে, এরর ম্যাসেজটি দ্বারা গুগল করে আপনি কারণটি জানতে পারবেন। তাছাড়া যদি আপনার কম্পিউটারে বারবার এই সমস্যা দেখাতেই থাকে, তবে সম্পূর্ণ উইন্ডোজ রি-ইন্সটল করুণ, এবং লেটেস্ট হার্ডওয়্যার ড্রাইভার ইন্সটল করুণ। তারপরেও যদি এই সমস্যা না দূর হয়, তবে নিশ্চিত থাকুন এটা আর কোন সফটওয়্যার সমস্যা নয়, আপনার কম্পিউটার হার্ডওয়্যার থেকেই সমস্যাটির সৃষ্টি হচ্ছে।

বিভিন্ন হার্ডওয়্যার ফেইল থেকে সৃষ্ট সমস্যা


#হার্ডড্রাইভ; মনে রাখবেন, আপনার কম্পিউটারের যখন হার্ডওয়্যার ফেইল করবে, সেটা থেকে তৎক্ষণাৎ সমস্যার সৃষ্টি ঘটবে। যেমন হঠাৎ আপনার কম্পিউটার অফ হয়ে যাবে আর অন হতে চাইবে না, বা ডিভিডি রমের সমস্যা হলে, কোন ডিভিডি সাপোর্টই করবে না। কিন্তু সফটওয়্যার প্রবলেম সাধারনত অনেক দের পর্যন্ত লক্ষ্য করা যায়। যেমন- আপনার কম্পিউটার ধীরেধীরে স্লো হয়ে যাচ্ছে, দিনের দিনের পর বেশি বেশি করে কম্পিউটার রিস্টার্ট নিচ্ছে, ইত্যাদি। আপনার কম্পিউটারে হার্ডড্রাইভ ফেইল করলে, বিশেষ করে ফাইল গুলো করাপ্টেড হয়ে যাবে এবং কোন ফোল্ডার বা ফাইল ওপেন করতে বা হার্ডড্রাইভ অ্যাক্সেস করতে অনেক সময় লেগে যাবে। আবার ক্রিটিক্যালভাবে হার্ডড্রাইভ ফেইল করলে কম্পিউটার বুটই নিতে চাইবে না—কেনোনা অপারেটিং সিস্টেম ফিজিক্যালি হার্ডড্রাইভেই থাকে।
#প্রসেসর; আপনার কম্পিউটার প্রসেসর বা সিপিইউ যদি কোন কারণে ফেইল করে—নিঃসন্দেহে আপনার কম্পিউটার বুট নেবে না। তবে যদি সিপিইউতে কোন সমস্যা দেখা দেয়, যেমন- সিপিইউ ওভার হিটিং প্রবলেম, তবে কম্পিউটার স্লো কাজ করতে পারে, কেনোনা সিপিইউ সিস্টেমকে ঠাণ্ডা রাখতে নিজের পারফর্মেন্স কমিয়ে দেবে। সিপিইউ এর উপর ওভারলোড দেওয়া হলে বিশেষ করে সিপিইউ ওভারহিট জেনারেট করতে পারে। যেমন- ভারি গেমিং করলে, ভিডিও বা ৩ডি গ্রাফিক্স রেন্ডার করার সময় সিপিইউ ওভারহিট হয়ে যেতে পারে, এতে কম্পিউটার স্লো হয়ে যায়।
#র‍্যাম; র‍্যাম ফেইল করলে বারবার কম্পিউটারে ব্লু স্ক্রীন অফ ডেথ প্রদর্শিত করতে পারে। তাছাড়া র‍্যাম ফেইল করার মাধ্যমে, এটি ঠিকঠাক মতো ডাটা প্রসেসরকে সরবরাহ করা থেকে ব্যর্থ হতে পারে, ফলে আপনার কম্পিউটার সিস্টেমটি সম্পূর্ণভাবে কাজ করা থেকে বিরত হয়ে যেতে পারে। তাছাড়া ঘনঘন অ্যাপ্লিকেশন ক্র্যাশ করা, অ্যাপ্লিকেশন হ্যাং হয়ে যাওয়া, ঠিকঠাক মতো সফটওয়্যার রান না হতে পারা—এই সমস্যা গুলো র‍্যামের ফেইল হওয়ার কারণে ঘটতে পারে।
#জিপিইউ; জিপিইউ বা গ্রাফিক্স কার্ড, আপনার কম্পিউটারের সকল গ্রাফিক্সকে হান্ডেল করে। এতে সমস্যা দেখা দেওয়ার কারণে আপনার ডেক্সটপ হ্যাং হয়ে যেতে পারে, গেম হ্যাং হয়ে যেতে পারে, ভিডিও এনকোডিং এ এরর হয়ে যেতে পারে। তাছাড়া গ্রাফিক্স ড্রাইভারকে ক্র্যাশ করে দিতে পারে, এতে ডেক্সটপ স্ক্রীন ব্ল্যাক হয়ে যেতে পারে। তাছাড়া জিপিইউ ওভারহিটিং হওয়ার ফলে গেমে আটকা আটকি নজরে আসতে পারে।
#ফান; আপনার কম্পিউটারের ফান কোন কারণে কাজ করা বন্ধ করে দিলে, সিস্টেম সহজেই ওভারহিট হয়ে যাবে, ফলে পারফর্মেন্স ডাউন হবে। সিপিইউ, জিপিইউ ওভারহিট হলে উপরের বর্ণিত সমস্যা গুলোর সৃষ্টি হতে পারে, তাছাড়া অত্যাধিক ওভারহিটিং প্রবলেম কম্পিউটারের যেকোনো হার্ডওয়্যার ইউনিটকে ধ্বংস করে ফেলতে পারে। এমনকি আপনার কম্পিউটার চিকেন তান্দুরিতেও পরিণত হতে পারে।
#মাদারবোর্ড; যেহেতু আপনার সম্পূর্ণ সিস্টেমটিই মাদারবোর্ডের উপর বসানো থাকে, তাই এটি ফেইল হলে আপনার কম্পিউটারের ক্রিটিক্যাল ড্যামেজ দেখা দিতে পারে। প্রথমত আপনার কম্পিউটারে ব্লু স্ক্রীন অফ ডেথ প্রদর্শিত করতে পারে। তারপরে কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয়ভাবে অফ/অন/রিস্টার্ট প্রবলেম দেখা দিতে পারে এবং বারবার এটি ঘটতেই থাকছে, এমনটা হতে পারে। তাছাড়া আপনার কম্পিউটার থেকে পোড়া গন্ধ বেড় হতে পারে, এবং যেকোনো হার্ডওয়্যার ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। আপনি যদি দেখতে পান, একে একে আপনার সকল হার্ডওয়্যার গুলো ড্যামেজ হয়ে যাচ্ছে, তবে হতে পারে সেটা মাদারবোর্ড প্রবলেম।
#পাওয়ার সাপ্লাই; পাওয়ার সাপ্লাই ফেইল করার কারণে আপনার কম্পিউটার পুড়ে কাবাবে পরিণত হতে পারে। ত্রুটি যুক্ত পাওয়ার সাপ্লাই আপনার কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারে ওভার ভোল্টেজ সরবরাহ করতে পারে, ফলে সব পার্টস পুড়ে বা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

সিদ্ধান্ত

উপরিউক্ত আলোচনা থেকে আপনার নিশ্চয় মোটামুটি ভালো ধারণা হয়ে গেছে, হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার আপনার কম্পিউটারে কি কি ধরনের সমস্যা ঘটাতে পারে। তবে কিছু কিছু সমস্যা হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার উভয় কারনেই ঘটতে পারে, যেমন ব্লু স্ক্রীন অফ ডেথ। তাহলে কিভাবে বুঝবেন, কার সমস্যা?
প্রথমে আপনার কম্পিউটারটির ডাটা ব্যাকআপ করে নিন, এবং উইন্ডোজ রি-ইন্সটল করুণ। উইন্ডোজ ফ্রেস ইন্সটল করার পরে আগের হার্ডওয়্যার ড্রাইভার গুলো ইন্সটল না করায় ভালো, নতুন আপডেটেড ড্রাইভার ডাউনলোড করুণ এবং আপনার সিস্টেমে ইন্সটল করুণ। সাথে কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার স্ক্যান করুণ, দেখুন ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন কিনা। এবার লক্ষ্য করুণ, আগের সমস্যা গুলো পুনরায় ঘটছে কিনা। যদি আপনার কম্পিউটার এই পর্যায়ে এসে ঠিক হয়ে যায়, তবে অবশ্যই এতে সফটওয়্যারের জন্য সমস্যা ছিল, কিন্তু যদি এখনো আগের সমস্যা গুলো থেকেই যায় তাহলে এখানে সফটওয়্যারের আর কোন সমস্যা নেই। তাহলে অবশ্যই আপনার সিস্টেমে হার্ডওয়্যার প্রবলেম দেখা দিয়েছে। আর সমস্যা দূর করতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই হার্ডওয়্যার রিপ্লেস বা আর না হলে কম্পিউটার ফিক্স করতে হবে।

শেষ কথা

আশা করছি এই আর্টিকেল পড়ার পরে আপনার কম্পিউটারের সাথে কি ধরনের প্রবলেম হচ্ছে, সেটা নির্ণয় করা অনেকটা সহজ ব্যাপার হবে, যদিও এখানে এ-জেড বিষয় গুলো আলোচনা করা সম্ভব হয় নি, তারপরেও আপনার মোটামুটি ধারণার পাওয়ার জন্য যথেষ্ট আলোচনা করা হয়েছে। তারপরেও আপনি যদি এমন কোন কম্পিউটার সমস্যায় ভোগেন, যেটা ঠিকঠাক নির্ণয় করতে পারছেন না, তাহলে নিচে টিউমেন্ট করতে পারেন। আমি আপনার সমস্যা নির্ণয় করতে এবং সমস্যার সমধান করতে আপনাকে সাহায্য করবো।
Any Help 01839244246

 

Computer speed বাড়াতে জেনে নিন কিছু টিপস Super Speed Computer [Tech Mitun]

Computer speed বাড়াতে জেনে নিন কিছু টিপস Super Speed Computer [Tech Mitun]


অনেক সময় আমাদের কম্পিউটার খুব slow কাজ করে। আর সেটা খুব বিরক্তিকর লাগে।তবে এই বিরক্তি দূর করার জন্য আছে কিছু টিপস।ভাবছেন আমি মজা করছি,না আমি মজা করসি না।তাহলে কেন বিরক্তি দূর করার টিপস বললাম?এটাই হয়তো চিন্তা করছেন।আপনার slow কম্পিউটারকে যদি একটু fast করা যায় তাহলে কি আপনার বিরক্তি দূর হবে না?আশা করি হবে।তাহলে এবার জেনে নেওয়া যাক কম্পিউটার এর speed বাড়ানোর কিছু টিপস…
টিপসঃ
  1. ১। কিছু সময় পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন এতে র‌্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
  2. ২। Ctrl + Alt + Delete চেপে বা টাস্কবারে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Task Manager খুলুন।তারপর Processes-এ ক্লিক করুন।অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন। যদি ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
  3. ৩। কম্পিউটারের র‌্যা ম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে properties-এ যান। এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র‌্যা মের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র‌্যা মের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।
  4. ৪। কন্ট্রোল প্যানেলে যান। Add or Remove-এ দুই ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন। তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন।Successful meassage আসলে Finish-এ ক্লিক করুন। 

Tuesday, January 3, 2017

কিভাবে উইন্ডোস এক্সপি/Windows Xp ইন্সটল করবেন?

কিভাবে উইন্ডোস এক্সপি/Windows Xp ইন্সটল করবেন?

=> আমরা যখন কম্পিউটার-এর উইন্ডোজ এর বিভিন্ন সমস্যায় পরি, তখন তা বাজারের টেকনিশিয়ানের কাছে নিয়ে আসা ছাড়া আর বিকল্প কোন পথ খোলা থাকে না।আর যখন টেকনিশিয়ানদের কছে নিয়ে আসা হয়, তখন তারা অবস্থা ভেদে ২০০-৫০০ টাকার বিনিময়ে তা ঠিক করে দেয়। ঠিক করে দেয় ভাল কথা। কিন্তু শখের জিনিসটি আবার সমস্যায় পড়বে না এমন কোন নিশ্চয়তা তো আর তারা দিতে পারে না বা দেয় না।


একবার চিন্তা করে দেখেন যদি কোন মাসে আপনার কম্পিউটারটি একাধিক বার সমস্যা করে, তাহলে কি উপায় ভাবছেন কি কখনো, এভাবে আপনাকে গুনতে হবে ১০০০ বা তার বেশি টাকা। তারপর তো আবার সই অনিশ্চয়তা আছেই। তাই যে ভাই-বোনেরা উইন্ডোজ এক্সপি সেট আপ দিতে পারেন না বা কখনো সেটআপ দেয়া চেষ্টাটুকু করেন নাই, তাদের জন্যই আমার এই টিউনটি করা। আশা করি আপনাদের উপকারে লাগবে। আর আপনাদের উপকারে লাগলেই আমার টিউনটি সার্থক....আর একটি কথা-টিউনটি অবশ্যই অভিজ্ঞদের জন্য নয়।





মনে রাখবেন : উইন্ডোজ এক্সপি ইনস্টলের সময় সকল program ফাইল মুছে যাবে। Desktop অথবা My Documents-এ কোন জরুরী ফাইল থাকলে তা অন্য ফাইলে সরিয়ে রাখুন ।
জেনে রাখুন : উইন্ডোজ এক্সপি ইনস্টলের সময় ফাইল সিস্টেম নির্বাচন করতে হয়। দুই প্রকার ফাইল সিস্টেম দেওয়া থাকে......
FAT32-এই ফাইল সিস্টেম ৯৫ বা তার পরের সব সিস্টেমে চলে।
NTFS-এই ফাইল সিস্টেমে সাধারণত windows nt, windows 2000, windows xp ব্যবহার করা হয়।
প্রথমে উইন্ডোজ এক্সপি এর বুটাবল সিডিটি আপনার কম্পিউটারের রমে প্রবেশ করান এবং কম্পিউটারটি পুণরায় চালু করান।


Step-1 :

কম্পিউটারটি পুনরায় চালুন সময় যখন মনিটরের নিচের দিকে Press any key to boot from CD .. লিখা দেখাবে তখন কি-বোর্ড থেকে যেকোন একটি key চাপুন।Press any key to boot from CD .. লিখাটি কয়েক সেকেন্ডের জন্য থাকে। যদি তা কখোনো মিসটেক করেন, তাহলে আবার পুনরায় কম্পিউটার চালু করে চেষ্ঠা করতে হবে। নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন.....
Step-2 :
এখন স্বয়ংক্রিয়ভাবেই ইনস্টলের প্রক্রিয়া শুরু হবে এবং Windows Setup নামের একটি নীল স্ক্রীন আসবে। এক্সপি নিজে নিজেই তার প্রয়োজনীয় ফাইল লোড করে পরের ধাপে চলে যাবে। নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন.....

Step-3 :
Windows XP Professional Setup স্ক্রীন আসবে। এই সময় আপনার মাউস কাজ করবে না। সুতরাং আপনাকে অবশ্যই কি-বোর্ড ব্যবহার করে কাজ করতে হবে। Welcome to Setup নামের স্ক্রীন আসবে, সেখানে তিনটি অপশন থাকবে, তারপর Page-এ Enter চাপুন। নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন.....

Step-4 :
এখন ফাইলগুলো লোড হবে। অপেক্ষা করুন.........। এখন স্ক্রীনে Windows Xp Licensing Agreement দেখা যাবে। এখানে এক্সপি ব্যবহারের শর্তগুলো লিপিবদ্ধ করা আছে। নিয়ম মেনে এক্সপি ব্যবহারে সম্মত হলে F8 বাটন চাপুন। নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন.....

Step-5 :
এরপর Windows Xp Professional Setup নামে একটি স্ক্রীন আসবে। এবার ESC বাটন চাপুন। নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন.....

Step-6 :
পরবর্তী স্ক্রীনে আসবে আপনি এখন কোন ড্রাইভে উইন্ডোজ এক্সপি ইনস্টল করবেন। এখন এ্যারো বাটনটি দিয়ে Local Disk(C:) ড্রাইভে যান। তারপর D বাটন চেপে ENTER দিন। এরপর L চেপে ENTER দিন।
Step-7 :
এখন ফাইল সিস্টেম কী ধরণের হবে তা ঠিক করে দিতে হবে। এখন এ্যারো বাটনটি দিয়ে নিচের লাল বক্স করা এই লেখাটি সিলেক্ট করে ENTER চাপুন। নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন......

Step-8 :
এখন এই রকম আসবে......। অপেক্ষা করুন.........। তারপর ENTER দিন কম্পিউটার Restart হবে। [বিঃ দ্রঃ না দিলেও চলবে।] Step-9 :

এখন কম্পিউটারের বামপাশে সবার নিচে দেখুনঃ- Setup will complete approximately 39 minute লাগবে দেখাবে। কিন্তু আসলে তা ২০-২৫ মিনিট লাগবে........। অপেক্ষা করুন......।


Step-10 :
৩৩ মিনিট এর মাথায় Regional and Language Options নামে একটি স্ক্রীন আসবে। এই অবস্থান থেকে আপনি আপনার মাউস পয়েন্টারকে ব্যবহার করতে পারবেন।কিছুক্ষণ পর সেখানে Next ক্লিক করুন। নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন......

Step-11 :
তারপর Personalize Your Software নামে একটি স্ক্রীন আসবে। সেখানে Name বক্সে আপনার নাম ও Organization-এর স্থানে সেটাপকারী প্রতিষ্ঠানের নাম লিখে Nextবাটন ক্লিক করুন। নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন......



Step-12 :
এরপর 'Product Key' নামে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে, এখানে আপনাকে উইন্ডোজ এক্সপি-এর CD Key- টি টাইপ করুন। এখন Next বাটন ক্লিক করুন। নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন......

Step-13 :

Computer Name and Administrator Password নামে একটি স্ক্রীন আসবে। এখন আপনার পছন্দমত Computer Name এর জায়গায় আপনার নাম বসিয়ে দিন।এরপর নিচের যে ঘর দুটিতে পাসওয়ার্ড এর জন্য খালি আছে সে ঘর দুটি খালি রেখেই Next ক্লিক করুন। নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন......



Step-14 :

এরপর Date and Time Settings নামে একটি স্ক্রীন আসবে। এখানে Date and Time অটোমেটিকই সেট হয়ে থাকে। আপনাকে শুধু Time Zone টি down arrowদিয়ে সঠিকটি নির্বাচন করে দিতে হবে। [আপনাদের সুবিধার্থে Time Zone টি লিখে দিচ্ছি - (GMT -06:00) Astana Dhaka.] । তারপর Next বাটন ক্লিক করুন।নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন.....


Step-15 :

এখন Windows XP আপনার কম্পিউটারকে configuring করার জন্য দু-এক মিনিট সময় নিবে। এরপর Networking Settings নামে একটি স্ক্রীন আসবে। এখানেTypical setting সিলেক্ট করে Next বাটন ক্লিক করুন। নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন.....

Step-16 :

এরপর Workgroup or Computer Domain নামে একটি স্ক্রীন আসলে Next বাটন ক্লিক করুন। নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন.....

Step-17 :
কিছুক্ষন Windows XP কনফিগারেশন কপি করবে। তারপর কম্পিউটার পুনরায় Restart হবে। এখন আপনার কম্পিউটারে Display Settings নামে ডায়ালগ বক্স আসবে সেখানে Ok করুন। নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন.........।

Step-18 :
এবার আপনার কম্পিউটারে Monitor Settings নামে আরেকটি ডায়ালগ বক্স আসবে সেখানে Ok করুন। নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন.........।

Step-19 :

উইন্ডোজ এক্সপি সেটআপ এর চূড়ান্ত Stage প্রদর্শন করবে। Welcome to Microsoft Windows স্ক্রীন প্রদর্শন করলে Next বাটন ক্লিক করুন। নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন.....

Step-20 :



এখন Help protect your PC স্ক্রীন আসলে Not right now সিলেক্ট করে Next বাটন ক্লিক করুন। নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন.....




Step-21 :

Ready to register with Microsoft? নামে একটি স্ক্রীন আসবে। এরপর No, not at this time লেখাটি সিলেক্ট করে Next বাটন ক্লিক করেন। নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন.....

Step-22 :


Who will use this computer? নামে একটি স্ক্রীন আসবে, Your Name লিখার পাশে আপনার নাম দিন। যদি আপনার কম্পিউটারে একাধিক ব্যবহারকারী থাকে তবে 2nd User, 3rd User , 4th User, 5th User......... এভাবে নাম বসিয়ে দিন।তারপর Next click করুন। নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন.....

Step-23 :
Thank you! Page নামে একটি স্ক্রীন আসবে, তারপর Finish বাটন ক্লিক করুন। নিচের চিত্রটি লক্ষ করুন.....
এখন কয়েকটি রিফ্রেশ দিয়ে আপনার সিডি ক্যাসেটটি খুলে ফেলুন । তারপর প্রয়োজনমত সফটওয়্যার ইন্সটল করে নিন।
Windows 7 setup দেওয়ার নিয়ম

Windows 7 setup দেওয়ার নিয়ম

=> Windows 7 সেটআপ দেয়ার আগে জেনে নিতে হবে আপনার কম্পিউটারে এটা চলবে কিনা ?

Windows 7 setup করার জন্য আপনার Computer/Laptop-এ নিচের তিনটি জিনিস কমপক্ষে থাকা প্রয়োজনঃ-


১। 1 GHz Processor ২। 512MB RAM ৩। 20GB in C Drive

কি আছেতো আপনার কম্পিউটারে এই তিনটি জিনিস ? তাহলে আর দেরি না করে শুরু করুন Windows-7 Setup.
সতর্কতাঃ Windows Setup-এর আগে C Drive/Desktop/Documents এর সকল গুরুত্বপূর্ণ File অন্য Drive সরিয়ে রাখুন। কারন Windows Setup এর কারনে ঐ সব জায়গার সব File চিরতরে হারিয়ে যাবে।



Step-1: BIOS (BASIC INPUT OUTPUT SYSTEM) Setup :-
প্রথমে কম্পিউটারের Power সুইচ টিপ দেওয়ার পর Display আসার সাথে সাথে F2/Del Key চেপে BIOS-এ প্রবেশ করতে হবে।
এখন Boot Option-এ গিয়ে 1st Boot : CD/DVD আর 2nd Boot : HD/Hard Disk করে দিতে হবে। F10 চেপে ও Y(Yes) চাপলে BIOS Save হবে এবংComputer restart হবে।
Mother Board এর কারনে BIOS-এর ধরন ভিন্ন হতে পারে। তবে 1st Boot, 2nd Boot এর ব্যাপারটা সকল ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ একই রকম।

Step-2: Windows-7 Setup........
Computer restart হওয়ার সময় Press any key to boot from cd or dvd আসার সাথে সাথে Keyboard থেকে যে কোন একটি Button চাপ দিন।

এরপর এই রকম আসবে, এখন অপেক্ষা করুন.........




Install Now তে Click করুন.........

I accept the license terms এ Click করে Next এ Click করুন.........

Windows 7 Home Ultimate এ Click করে Next এ Click করুন.........

Custom এ Click করুন.........

Disk 0 Partition 2 তে Click করে Format করুন এবং Next এ Click করুন.........

শুরু হল Installing Windows...

Installing updates...

installing updates শেষে ১০ সেকেন্ড পর Computer restart হবে...

Restart হচ্ছে......

অপেক্ষা......



User Name ও Computer Name লিখে Next এ Click করুন.........





ইচ্ছে করলে Password দিতে পারেন......





Product key চাইবে! ভয় পাবেন না! Product key কে পাত্তা না দিয়ে Next এ Click করুন। এই বার লও খ্যলা......





Ask me later এ Click করুন.........





Computer এর ঘড়ির সময় ঠিক না থাকলে ঠিক করে Next এ Click করুন.........





Public Network এ Click করুন.........





Restart হওয়ার পর...





অপেক্ষা আর অপেক্ষা....





শেষ.........