Showing posts with label Windows 7. Show all posts
Showing posts with label Windows 7. Show all posts

Tuesday, January 22, 2019

how to install windows 7 in laptop Bangla Videos || Ma Studio Sandwip || Technology Will Be Ours ||

how to install windows 7 in laptop Bangla Videos || Ma Studio Sandwip || Technology Will Be Ours ||

How To Install Windows On A Laptop Without Operating System Bangla || Ma Studio Sandwip || Technology Will Be Ours || Some of us might be dealing with a second hand or a hand me down laptop or a brand new purchased laptop with no OS on it. How do you go forward? This tutorial will show you how to install Windows on a laptop without an operating system. প্রতিদিন নতুন নতুন ভিডিও পেতে আমাদের চ্যানেল টি Subscribe করুন। ধন্যবাদ লাইক কমেন্ট করে পাশে থাকবেন। *** Our Channel Working List: • Adobe Photoshop • Grapich Degain • Printer All Service • Video And Audio Editing • Online Tricks And Tips • Mobile Tutorial • Mobile Flash And Root • Android Apps Review • Education Service • Job Circlur • Other Video Making My Channel আপনার কোন প্রশ্নঃ থাকলে Comment করে জানান। এখানে সকল প্রকারে টেকনোলজি মোবাইল রিলেটেড সকল হেল্প দেওয়া হয়। Thnks For Watching My Videos….. 🌐 Facebook group: https://bit.ly/2FlkEa7 🌐 Facebook page: https://bit.ly/2QuZubr 🌐 My Facebook : https://bit.ly/2TEz4pY 🌐 Website : https://bit.ly/2LZjZwj 🔊 LIKE ➡ SHARE ➡ SUBSCRIBE

Wednesday, August 29, 2018

কম্পিউটারের প্রয়োজনীয় সফটওয়ার সম্পর্কে জেনে নিন।

কম্পিউটারের প্রয়োজনীয় সফটওয়ার সম্পর্কে জেনে নিন।

আজ জেনে নিবো কম্পিউটারের প্রয়োজনীয় কিছু সফটওয়ারের নাম। বিশেষ করে নতুন হিসাবে মনে অনেক প্রশ্ন থাকে যে, আপনি কোন কাজের জন্য কোন সফটওয়ার ব্যবহার করবেন। তাই চলুন দেরি না করে জেনে নেই কোন কাজের জন্য আমরা কোন সফটওয়ার ব্যবহার করবো।
ড্রাইভার সফটওয়ার সমূহঃ
প্রথমেই আপনার কম্পিউটারে ইউন্ডোজ দেওয়ার পর আপনাকে কিছু ড্রাইভার ইনষ্টল করতে হবে। তার মধ্যে রয়েছে Graphics Driver, Audio Driver, LAN Driver, WLAN Driver, Camera Driver, Bluetooth Driver. যেহেতু এক এক ধরনের পিসি অনুযায়ী এক এক ধরনের ড্রাইভার হয় তাই কোন ড্রাইভারের লিংক দিতে পারছি না। তবে আপনি অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেনো, আপনার প্রয়োজনীয় ড্রাইভার এর সফটওয়ারগুলি আপনার কাছে সংরক্ষিত থাকে। কারন আপনি যখনই নতুন করে উইন্ডোজ সেটাপ করবেন তখনই আপনার নতুন করে সকল ড্রাইভারগুলি ইনষ্টল করতে হবে।

অফিসিয়াল সফটওয়ারঃ

বিশেষ করে লেখালেখি করা জন্য ও হিসাব নিকাশ করার জন্য আমরা যে সকল সফটওয়ার ব্যবহার করবো সেগুলি হলোঃ
Microsoft World: এইটা হলো সাধারনত লেখালেখি করার সফটওয়ার। লেখালেখি করার জন্য এই সফটওয়ার ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন পেজ এ লিখে তা কাগজে প্রিণ্ট করার জন্য এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করা হয়।
Microsoft Excel: গানিতিক হিসাব নিকাশ করার জন্য এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
Microsoft Powerpoint: প্রেজেন্টেশন তৈরি করার জন্য এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করা হয়। স্লাইডশো করার জন্য এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়ার।

VLC Media Player: এটি হলো সবচেয়ে জনপ্রিয় মিডিয়া প্লেয়ার। আমি এই প্লেয়ারটি ব্যবহার করি। Mp3, mp4, mpeg, avi, mkv ফাইলসমূহ প্লে করার জন্য এই প্লেয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয়।
Download Link:  http://www.videolan.org/vlc/index.html

ওয়েব ব্রাউজারঃ

Google Chrome: গুগল ক্রোম হলো সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার। গুগলের প্রোডাক্ট যেহেতু আর কোন কথা বলার প্রয়োজন নেই বলে আমি মনে করি। আমি ব্যক্তিগতভাবে এই ব্রাউজারটি ব্যবহার করি সবসময়। আমার পছন্দের ব্রাউজার।
Download Link: https://www.google.com/chrome/
Mozila Firefox: Mozila ফায়ারফক্স হলো সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার গুলির মধ্যে একটি। আপনি যদি কোন কারনে গুগল ক্রোম ব্যবহার না করেন তবে আপনি মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করবেন।
Download Link: https://www.mozilla.org/en-US/firefox/new/
তবে আমি মনে করি না নতুন ব্যবহারকারী হিসাবে আপনার অন্য কোন ব্রাউজার দরকার আছে। আমার মনে হয় যে, এই দুইটি এ যথেষ্ট।

ডিজাইনিং রিলেটেড সফটওয়ারঃ

Adobe Photoshop: এডোবি ফটোশপ হচ্ছে বিশ্বের এক নাম্বার গ্রাফিক্স ডিজাইনিং সফটওয়ার। যা দিয়ে আপনি Photo Retouching, গ্রাফিক্স ডিজাইনিং সহ যাবতীয় কাজ করতে পারবেন।
Adobe Illustrator: এডোবি ফটোশপের সাথে আপনার দরকার হবে Adobe Illustrator. যা দিয়ে আপনি ভেক্টর বেসড কাজ করতে পারবেন।
Adobe Premier Pro: ভিডিও ইডিটিং করার জন্য আপনার দরকার হবে এডোবি প্রিমিয়ার প্রো। এটি মূলত ভিডিও ইডিটিং সফটওয়ার।
Adobe After Effects: ইফেক্ট তৈরি করার জন্য এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়ার।
প্রাপ্তিস্থানঃ আপনি বাজারের যে কোন কম্পিউটারের দোকানে গেলে Adobe Master Collection নামে সিডি পাবেন। সেখান থেকে ঠিকঠাকমতো ইনষ্টল করলে আপনার ঝামেলা শেষ।

অন্যান্য প্রয়োজনীয় সফওয়ারের বর্ননাঃ

Net Speed Monitor: আপনার কম্পিউটারে কি পরিমান ইন্টারনেট ব্যবহৃত হচ্ছে তা এই সফটওয়ারের মাধ্যমে আপনি দেখে নিতে পারবেন। অত্যন্ত কাজের সফটওয়ার এটি।
Download Link:
https://netspeedmonitor.en.softonic.com/ (32 bit)
https://netspeedmonitor64.en.softonic.com/  (64 bit)
PostImage: এটি হলো কম্পিউটারের স্ক্রিনশট নেওয়ার জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয় সফটওয়ার। এই সফটওয়ারের বিভিন্ন সুবিধা থাকার কারনে আমি ব্যক্তিগত ভাবে এটি ব্যবহার করি।
Download Link: https://postimage.org/app.php
Winrar: আপনার যে কোন .zip ফাইলকে এক্সট্রাক্ট করার জন্য এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করতে পারেন। যে কোন ফাইলকে আপনি চাইলে .zip ফাইল বানাতেও পারবেন এটি দিয়ে।
Download Link: http://www.win-rar.com/start.html?&L=0
Audacity: এটি হলো আপনার সবচেয়ে ভালো সাউন্ড রেকর্ডার। আপনি যদি প্রফেশনাল ভয়েস রেকর্ড করতে চান তবে এটি সবচেয়ে ভালো সফটওয়ার।
Download Link: http://www.audacityteam.org/download/
Color Pic: আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনিং বা ওয়েব ডিজাইনিং এ কাজ করে থাকেন তবে Color Pic হচ্ছে কালার নেওয়ার জন্য খুবই চমৎকার একটি সফওয়ার।
Download Link: https://www.iconico.com/colorpic/
Shareit: আপনার কম্পিউটার থেকে যদি আপনি আপনার স্মার্টফোনে কোন ফাইল পাঠাতে চান কিংবা আপনি যদি স্মার্টফোন থেকে আপনি কম্পিউটারে নিতে চান তবে এটি হলো বেশ জনপ্রিয় সফওয়ার।
Download link: http://filehippo.com/download_shareit/
Adobe Reader: PDF ফাইল সমূহ ওপেন করার জন্য এই সফটওয়ারটি ব্যবহার কর হয়।
Download Link: https://get.adobe.com/reader/
Avro Keyboard: আপনি যদি অভ্র দিয়ে বাংলা লিখতে চান তবে এই সফটওয়ার দিয়ে আপনি বাংলিশ ষ্টাইলে বাংলা লিখতে পারেন।
Download Link: https://www.omicronlab.com/avro-keyboard.html
Bijoy Ekushe: বিজয় কী বোর্ড দিয়ে যারা বাংলা লিখতে চান তাদের জন্য এই সফটওয়ার।
Download Link: http://www.bijoyekushe.net/html/ekuDownload.html
Camtasia: আপনি যদি ভিডিও রেকর্ড করতে চান  এবং হালকা ইডিটিং করে তা ব্যবহার করতে চান তবে এটি হলো অত্যন্ত সহজ ও বেশ কাজের একটি সফটওয়ার।
Download Link: https://www.techsmith.com/camtasia.html
CC Cleaner: আপনার কম্পিউটারে জমা হওয়া অপ্রয়োজনীয় ফাইল সমূহ ডিলিট করার জন্য এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করতে পারেন।
Download Link: http://filehippo.com/download_ccleaner
Internet Download Manager: এটি হলো ইন্টারনেট থেকে ফাইল ডাউনলোড করার জন্য সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত ও জনপ্রিয় সফটওয়ার।
Download Link: https://www.internetdownloadmanager.com/
Ease Video Joiner: আপনার যদি ইডিটিং সফটওয়ার ছাড়া দুইটি ভিডিও ফাইলকে একত্রিত করার দরকার হয় তাহলে এই সফওয়ারটি আপনার খুব বেশি সহজে তা করে দিবে।
Download Link: http://www.brothersoft.com/easy-video-joiner-14213.html
Easus Data Ricovery Sotware: আপনার ডিলিট হয়ে যাওয়া ফাইল পূনরায় ফিরে পাওয়ার জন্য এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করতে পারবেন।
Download Link: http://www.easeus.com/datarecoverywizard/free-data-recovery-software.htm
Easus Partition Master: আপনার হার্ডডিস্কের যদি পার্টিশনে কোন পরিবর্তন করতে চান তাহলে এই সফটওয়ারটি আপনার জন্য খুব উপকারে আসবে।
Download Link: http://www.partition-tool.com/
Everything Search Engine: আপনার কম্পিটারের সকল ফাইলগুলিকে হাতের তুড়িতে খুজে বের করতে পারেন এই সফটওয়ারের মাধ্যমে। যদিও উইন্ডোজে একটা সার্চ করার অপশন থাকে তবও এটি ব্যবহার করলে মজা পাবেন।
Download Link: https://www.voidtools.com/
Fast Stone: আপনি যদি সহজে ভিডিও রেকর্ড করতে চান তাহলে এই সফটওয়ারটি বেশ কাজে দিবে। এটি খুব সহজে ব্যবহার করা যায়।
Download Link: http://www.faststone.org/FSCapturerDownload.htm

Hotspot sheild: আপনি যদি আপনার কম্পিটারের আইপি পরিবর্তন করতে চান তাহলে এই সফটওয়ারটি আপনাকে ব্যবহার করতে হবে। এটি ফ্রি। তবে পেইড ভার্সন ও আছে।
Download Link: https://www.hotspotshield.com/
Multi Skype Launcher: যদি আপনার একসাথে একাধিক স্কাইপ একাউন্টে লগিন করার দরকার হয় তবে আপনি এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করতে পারেন।
Download Link: http://multi-skype-launcher.com/
Open Broadcaster Software: আপনি যদি ফেসবুক বা অন্য কোন ওয়েব এপ্লিকেশনের মাধ্যমে আপনার স্ক্রিনকে লাইভ ব্রডকাষ্ট করতে চান তবে এ সফটওয়ারটি আপনাকে ব্যবহার করতে হবে।
Download Link: https://obsproject.com/
Skype: স্কাইপ হলো ভিডিও কলিং, ম্যাসেজিং ও অডিও কলিং  এর জন্য ইউন্ডেজ বেসড সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়ার।
Download Link: https://www.skype.com/en/
Team Viewer: দূরের কম্পিউটারকে নিয়ন্ত্রন করার জন্য একটি চমংকার সফটওয়ার হলো Team Viewer. আপনি চাইলে অনলাইনের মাধ্যমে আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের সমস্যা সমাধান করে দিতে পারেন।
Download Link: https://www.teamviewer.com/en/
Utorrent: টরেন্ট ওয়েবসাইট থেকে টরেন্ড ডাউনলোড করতে হলে আপনাকে এই সফটওয়ারের সাহায্য নিতে হবে। বেশ দারুন একটি সফওয়ার।
Download Link: http://www.utorrent.com/intl/en/
Viber: কম্পিউটারে যদি আপনি ভাইবার চালাতে চান তবে আপনি এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করতে পারবেন।
Download Link: https://www.viber.com/en/products/windows

ওয়েব ডিজাইনার ও ডেভেলাপারদের প্রয়োজনীয় সফটওয়ারঃ

Xampp: আপনার কম্পিউটারকে যদি আপনি একটি সার্ভার বানাতে চান তাহলে আপনি এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি অনেক জনপ্রিয় একটি সফটওয়ার।
Download Link: https://www.apachefriends.org/index.html
Sublime Text 3: এক্সপার্ট কোডার দের সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়ার হলো Sublime Text 3. Notepad++ দিয়ে শুরু করলেও আপনি এই সফটওয়ারটি দিয়ে আরো দ্রুত ও খুব সহজে কোডিং করতে পারবেন।
Download Link: https://www.sublimetext.com/3
Notepad++: এটি হলো একটি কোড ইডিটর। আপনি যদি কোডিং নিয়ে কাজ করেন তাহলে আপনি এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করতে  পারেন। নতুনদের জন্য অনেক চতৎকার একটি সফটওয়ার।
Download Link: https://notepad-plus-plus.org/download/v7.2.2.html
HTTrack: কোন HTML ওয়েবসাইটকে কপি করার জন্য এই সফওয়ারটি দারুন কাজে দেয়।
Download Link: https://www.httrack.com/page/2/en/index.html
File Zilla: আপনি যদি ওয়েবসাইট সম্পর্কিত কোন কাজ করেন এবং আপনার কম্পিউটার থেকে আপনার সার্ভারে ডাটা ট্রান্সফার করতে হয় তবে আপনি এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় সফওয়ার এ কাজটি করার জন্য।
Download Link: https://filezilla-project.org/
GrepWin: যদি আপনি যদি কোডিং এর কাজ করে থাকেন তাহলে এই সফটওয়ারটি আপনার অনেক সময় বাচিয়ে দিবে। আপনার কোন নির্দিষ্ট কোড আপনার ফোল্ডারের কোন ফাইলে এবং তা কত নাম্বার লাইনে আছে তা বুঝার জন্য আপনি এ সফটওয়ারটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি অত্যন্ত চমৎকার একটি সফওয়ার।
Download Link: https://sourceforge.net/projects/grepwin/

Friday, July 27, 2018

নিমিষেই উইন্ডোজ ৭ মেয়াদ নেই স্ক্রিন কালো দূর করুন এখনই

নিমিষেই উইন্ডোজ ৭ মেয়াদ নেই স্ক্রিন কালো দূর করুন এখনই


বকিছুই এখন হাতের নাগালে । প্রযুক্তির সাথে আপডেট থাকতে অনেকেই হয়ত উইন্ডোজ ৮/৮.১ ব্যবহার করছেন। কিন্তু এখনো বিশাল একটি সংখ্যা উইন্ডোজ এক্সপি অথবা সেভেন ব্যবহার করছেন। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বলছি, ক’জন লোক বা সংস্থা অরিজিনাল বা ক্রয় করে মাইক্রোসফটের পণ্য বা অন্য যেকোন সফটওয়্যার ব্যবহার করছি? খুবই সীমিত সংখ্যক ব্যক্তি বা সংস্থা টাকা দিয়ে ক্রয় করে ব্যবহার করছে। আর বেশির ভাগ পাইরেসি কপিই ব্যবহার করছি। আমি নিজেও। যাহোক, এভাবে হয়ত অনেকে উইন্ডোজ ৭ পাইরেসি কপি ব্যবহার করে আসছেন। পাইরেসি কপিতে কয়েকমাস পর স্ক্রিনটা কালো হয়ে যায় এবং ডেস্কটপের ডানকোনে নিচে উইন্ডোজ ভার্সন দেখায়। এটা নানা ভাবে দূর করা সম্ভব। তার মধ্যে একটি উপায় হলো রিমুভ ওয়াট ব্যবহার করে দূর করা। এটা খুবই সহজ একটি উপায়। শুধু সফটওয়্যারটি রান করলেই হলো। সয়ংক্রিয়ভাবে রিস্টার্ট হবে। চালু হলে দেখবেন কালো স্ক্রিনটা আছে কিন্তু ভার্সন লেখাটা নেই। এখন আপনার কাজ হচ্ছে একটা থিম একটিভ করা অথবা যেকোন একটা পিকচারকে সেট এজ ওয়ালপেপার করা। আর কোনদিন আশাকরি স্ক্রিন কালো হবে না ইনশা আল্লাহ। সফটওয়্যারটি মাত্র ২ এমবি। ডাউনলোড করে আনজিপ করে রান করাতে হবে।

                                             DOWNNLOAD

ব্যস আর কি এবার windows 7 ব্যবহার করুন নিস্চিন্তে।।।

Friday, June 22, 2018

How to Download Idm Full Crack 2018 Letest

How to Download Idm Full Crack 2018 Letest

Internet Download Manager (IDM) is a reliabe and very useful tool with safe multipart downloading technology to accelerate from internet your downloads such a video, music, games, documents and other important stuff for you files. IDM Crack has a smart download logic accelerator and increases download speeds by up to 5 times, resumes and schedules downloads. Comprehensive error recovery and resume capability will restart broken or interrupted downloads due to lost connections, network problems, computer shutdowns, or unexpected power outages. Simple graphic user interface makes Internet Download Manager Full Versionuser friendly and easy to use. Unlike other download managers and accelerators, IDM segments downloaded files dynamically during download process and reuses available connections without additional connect and login stages to achieve best acceleration performance.

Internet Download Manager (IDM) Serial Key Features:

  • All popular browsers and applications are supported!
  • Easy downloading with one click.
  • Download Speed Acceleration.
  • Download Resume.
  • YouTube grabber.
  • Simple installation wizard.
  • Drag and Drop.
  • Automatic Antivirus checking.
  • Advanced Browser Integration.
  • Built-in Scheduler.
  • IDM includes web site spider and grabber.
  • IDM supports many types of proxy servers.
  • IDM supports main authentication protocols:
  • Download All feature.
  • Customizable Interface.
  • Download Categories.
  • Download limits.
  • IDM is multilingual.
What’s new in version IDM 6.30 Build 10
(Released: May 16, 2018)
  • Fixed a critical bug
Manual IDM Install Instructions:
  1. Install IDM 6.30 Build 10
  2. When Finish Installation, Close “Tray Icon” From Taskbar
  3. “IDMan.exe” Copy & Replace Crack In to Default Install Directory
    [C:\Program Files\Internet Download Manager] [C:\Program Files (x86)\Internet Download Manager]
  4. Double click on “Register.reg”,Then click on yes to Active your License.
  5. Enjoy … [Don’t Update Application]
  6. lick on yes to Active your License.
  7. Enjoy … [Don’t Update Application]
  8. IDM CrackIDM 6.30 Build 10 Crack
    Silent IDM Features (Recommended):
    1. Auto Install IDM
    2. Auto Crack Replacement
    3. Auto Merge Registry
    4. New IDM Toolbar

    Download Now Free

Thursday, June 14, 2018

Windows 7 এর ফুল ব্যাকআপ

Windows 7 এর ফুল ব্যাকআপ

উইন্ডোজ ৭, বাংলাদেশে বহুল ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেম। আজ উইন্ডোজ সেভেনের একটি ফিচার নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করাতে চলে এলাম। আর তা হলো উইন্ডোজ ইমেজ ব্যাকআপ ও রিস্টোর!


সাধারণত কম্পিউটারে উইন্ডোজ নিয়ে কোনো সমস্যা হলে তার সমাধান হিসেবে যেকেউই প্রথমেই যেটা বলবে সেটা হলো ভাই পিসিতে উইন্ডোজ মারুন। অর্থ্যাৎ পিসিতে নতুন করে উইন্ডোজ সেটআপ দিন। কিন্তু অনেক সময় বিভিন্ন সমস্যার কারণে পিসিতে নতুন করে উইন্ডোজ দেওয়া হয়ে উঠে না। আবার নতুন করে উইন্ডোজ দেবার পর পিসিতে গুরুত্বপূর্ণ ফাইলস এবং সফটওয়্যারগুলো মুছে যায়, যার কারণে পিসিকে আগের মত করে সাজিয়ে নেওয়া সময়সাধ্য ব্যাপার।
কিন্তু আজ আপনাদেরকে উইন্ডোজ ৭ এর একটি ফিচার দেখাবো যার মাধ্যমে পুরো উইন্ডোজ ৭ অপারেটিং সিস্টেমের ইমেজ ফাইল তৈরি করে ফুল সিস্টেম ব্যাকআপ ও রিস্টোর করা যায়। এই পদ্ধতির প্রধান সুবিধা হলো, ব্যাকআপ করার সময় আপনার পিসির যে রকম অবস্থায় ছিলো, রিস্টোর করার পর ঠিক একই কন্ডিশনে তা ফিরে পাবেন।
সিস্টেম ইমেজ  কি?? সিস্টেম ইমেজ হলো আপনার সিস্টেম ড্রাইভের একটি অবিকল কপি যা একটি ফাইলে ব্যাকআপ রূপে সেভ হয়ে থাকে। পরবর্তীতে যদি উইন্ডোজ সংক্রান্ত সমস্যার দেখা দেয় তখন নতুন করে উইন্ডোজ দেবার পরিবর্তে আপনি এই সিস্টেম ইমেজ ফাইল রিস্টোর করে আগের মতো উইন্ডোজ ফিরে পেতে পারবেন। আপনি যদি সিস্টেম রিস্টোর অপশন ব্যবহার করে থাকেন তাহলে সিস্টেম ইমেজ রিস্টোর হচ্ছে ঠিক একই প্রকার কাজ তবে এখানে পুরো সিস্টেম ড্রাইভকে রিস্টোর করা হয়।
আসুন দেখে নেই কিভাবে উইন্ডোজ সিস্টেম ইমেজ তৈরি করে ব্যাপআপ এবং রিস্টোর করবেন :

উইন্ডোজ সিস্টেম ইমেজ তৈরি :

এখন আমি আপনাদের দেখাবে কিভাবে উইন্ডোজ সিস্টেম ইমেজ তৈরি করতে হয়। এই ধাপগুলো উইন্ডোজ ৮ এবং উইন্ডোজ ১০ প্রায় একই।
➡ প্রথমে আপনাকে ব্যাপআপ এন্ড রিস্টোর অপশনে যেতে হবে। এর জন্য নিজের যেকোনো একটি পদ্ধতি অনুসরণ করুন:
  • ১। স্টার্ট মেনুতে ক্লিক করে সার্চ অপশনে backup লিখে সার্চ দিন। Backup and Restore অপশনটি দেখতে পাবেন।
  • ২। স্টার্ট মেনুতে ক্লিক করে All Programs > Maintenance > Backup and Restore অপশনে চলে যান।
  • ৩। সরাসরি কন্ট্রোল প্যানেল থেকে Backup and Restore অপশনে চলে যান।
➡ ব্যাকআপ এন্ড রিস্টোর টুল উইন্ডো থেকে বাম দিকের Create a system image অপশনে ক্লিক করুন।
এখন Create a system image উইন্ডো আসবে।
এখন এখানে সিস্টেম ইমেইজ কোথায় সেভ হবে তা নির্ধারণ করে দিন। হার্ডডিক্স, ডিভিডি ড্রাইভে কিংবা নেটওর্য়াক লোকেশন অপশন থেকে যেকোনো একটি অপশন বেছে নিন। পোর্টেবল হার্ডডিক্স বা পেনড্রাইভে ব্যাকআপ করতে চাইলে সেটাও আপনি On a hard disk ড্রপ ডাউন উইন্ডোতে গিয়ে পাবেন। তবে যে ড্রাইভগুলোর ব্যাপআপ নিবেন কখনো সে ড্রাইভগুলোতে সিস্টেম ইমেইজ সেভ করতে পারবেন না। নিচের মতো সর্তক বার্তা আসবে।
এটা এড়াতে আপনি পেনড্রাইভ বা পোর্টেবল হার্ডডিক্স বা আলদা হার্ডডিক্স পার্টিশন ব্যবহার করুন।
➡ এরপর আপনি সিস্টেম ইমেইজ ব্যাকআপে আপনার পিসির কি কি ড্রাইভ অন্তর্ভুক্ত করতে চান না নির্বাচন করে দিন।
লক্ষ্য করলে দেখবেন যে, উপরের দুটি ড্রাইভ অটো সিলেক্ট হয়ে রয়েছে, এগুলো সিস্টেম ড্রাইভ যা ব্যাকআপ প্রক্রিয়াতে লাগবে তাই আপনি চাইলেও এইদুটি ড্রাইভ ডিসিলেক্ট করতে পারবেন না।
➡ ফাইনাল কনফার্মেশন উইন্ডোতে Backup and Restore টুল আপনাকে বলে দিবে যে কতটুকু জায়গা লাগবে ব্যাকআপ করার জন্য।
এখান থেকে Start backup বাটনে ক্লিক করলে ব্যাকআপ প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে। ব্যাকআপ করতে কয়েক মিনিট থেকে কয়েক ঘন্টাও লাগতে পারে, এটা আপনার পিসির স্পিড এবং ব্যাকআপ করা ডাটার পরিমানের উপর নির্ভর করবে।

ব্যাকআপ প্রক্রিয়া হয়ে গেলে আপনাকে আরেকটি অপশন দেওয়া হবে সেটা হলো সিস্টেম রিপেয়ার ডিক্স তৈরি করবেন কিনা, আপনার কাছে যদি অরিজিনাল উইন্ডোজ ৭ ডিক্স না থাকে তাহলে এই অপশনে যাবার দরকার নেই।

উইন্ডোজ সিস্টেম ইমেইজ রিস্টোর করা:

আপনার পিসিতে যদি কোনো উইন্ডোজ ভিত্তিক সমস্যা দেখা দেয় বা উইন্ডোজ যদি বুট না নেয় তাহলে সচারচর নতুন করে উইন্ডোজ দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। নতুন করে উইন্ডোজ না দিয়ে আমরা উইন্ডোজ সিস্টেম ইমেইজ রিস্টোর করে এই সমস্যার চমৎকার সমাধান করতে পারি।
উইন্ডোজ সিস্টেম ইমেইজ রিস্টোর করার কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে, যা নিচে দেওয়া হলো:

➡ ১ম পদ্ধতি:

কন্ট্রোল প্যানেল এ যেতে হবে। এখান থেকে Recovery অপশনে ক্লিক করে Advanced Recovery methods অপশনে ক্লিক করতে হবে।
এবার এখানে “Use a system image you created earlier to recover your compute“  অপশনে ক্লিক করতে হবে। সিস্টেম ইমেজ রিস্টোর আপনার সিস্টেমের সকল ফাইলস ডিলেট করে দিবে তাই আপনাকে আবারো ফাইল ব্যাকআপের অপশন দেওয়া হবে। সিস্টেম ইমেজ তৈরির সময় কোনো ফাইন মিসিং করে গেলে বা সিস্টেম ইমেজ তৈরির পর কোনো গুরুত্বপূর্ণ ফাইল ব্যাকআপের অন্তভূর্ক্ত করে নেবার জন্য এই অপশন দেওয়া হবে। যদি আপনার এরকম ফাইলস ব্যাকআপ করার প্রয়োজন থাকে তাহলে Backup Now অপশনে ক্লিক করুন অথবা Skip বাটনে ক্লিক করে এটি এড়িয়ে যান। রিস্টোর প্রক্রিয়া হয়ে গেলে পিসি  রিস্টার্ট নেবে।

➡ ২য় পদ্ধতি:

যদি আপনার উইন্ডোজ স্টার্ট না নেয় তাহলে এই পদ্ধতি আপনার জন্য উপযুক্ত। পিসি চালু করে F8 বাটনে প্রেস করতে থাকুন, এডভান্সড বুট অপশন আসবে। এখান থেকে Repair Your Computer সিলেক্ট করুন।
রিকোভারি মোড লোড হতে কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন। বায়োসে যদি কোনো ইউজার নেম ও পাসওর্য়াড দিয়ে থাকেন তাহলে এখানে সেগুলো দিতে হবে। এবার সিস্টেম রিকোভারি অপশন উইন্ডো চলে আসবে
এখান থেকে সিস্টেম ইমেজ রিকোভারি অপশনে ক্লিক করে রিস্টোর করে নিন।

➡ ৩য় পদ্ধতি:

হার্ডডিক্সের বুট সেক্টর বা মাস্টার বুট রেকর্ড যদি নস্ট হয়ে যায় তাহলে আপনি F8 Advance Boot Options Menu তে যেতে পারবেন না। এই ক্ষেত্রে আপনি ব্যাপআপ রিস্টোরের জন্য ৩য় পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। এই পদ্ধতির জন্য আপনার উইন্ডোজ ৭ সিস্টেম রিপেয়ার ডিক্স বা উইন্ডোজ ৭ এর সেটআপ ডিক্স দরকার হবে।
ডিক্স ড্রাইভে ঢুকিয়ে ডিক্স বুট দিন। বুট হয়ে গেলে Windows Install উইন্ডো থেকে নিচের বামদিকের Repair your computer অপশনে ক্লিক করুন।
কিছুক্ষণ অপেক্ষার পর সিস্টেম রিকোভারি অপশন আসবে, এখান থেকে “Restore your computer using a system image that you created earlier” তে ক্লিক করুন।
উপরের যেকোনো পদ্ধতিই অনুসরণ করুন না কেন আপনাকে এই সিস্টেম ইমেজ ব্যাকআপ স্ক্রিণে আসতে হবে। আপনি যদি ইমেজ ব্যাকআপ ফাইলটি হার্ডডিক্সে রেখে থাকেন তাহলে তা অটোমেটিক সিলেক্ট হয়ে যাবে, আর তারপর Next বাটনে ক্লিক করে রিস্টোর প্রক্রিয়া শুরু করতে পারবেন। তবে যদি পেনড্রাইভ, ডিভিডি ব্যাকআপ বা নেটওর্য়াট লোকেশন থেকে রিস্টোর করাতে চান তাহলে Select a system image অপশনে ক্লিক করে পরবর্তী নির্দেশনা অনুযায়ী সিস্টেম ইমেজ রিস্টোর করতে পারবেন।
আপনি যদি সিস্টেম ইমেজ ব্যাকআপের পর পিসির পার্টিশন স্ট্রাকচার পরিবর্তন করে থাকেন তাহলে ১ম ও ২য় পদ্ধতিতে সিস্টেম ইমেজ রিস্টোর করতে পারবেন না। আপনাকে তাহলে ৩য় পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। এখানে আপনি ব্যাকআপকৃত ইমেজের সাথে আপনার পিসির বর্তমান পার্টিশন মিলানোর জন্য রিফরমেট করে নিতে হবে। এই অপশনটি যারা পিসি সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখেন তাদের জন্য উপযুক্ত!
কিছু কনফারমেশন স্ক্রিণের পর রিস্টোর প্রক্রিয়া শুরু হবে এবং রিস্টোর প্রক্রিয়া শেষ হলে পিসি অটো রিস্টার্ট নেবে আর তারপর আপনার পিসির উইন্ডোজ আগের মতো ফিরে পাবেন।

সিস্টেম ইমেইজ ব্যাকআপ এবং রিস্টোরের কিছু কথা:

ব্যাকআপ করা ড্রাইভ বা ভলিউমগুলোর পার্টিশন স্ট্রাকচার পরিবর্তন করা উচিৎ নয়। এতে রিস্টোর প্রক্রিয়া ফেইল হতে পারে। এক্ষেত্রে আপনারে পুনরায় পার্টিশন ফরম্যাট দিতে হতে পারে।
  • সিস্টেম ইমেইজ আপনার সিস্টেমের সকল ফাইলস ব্যাকআপ করে নেবে রিস্টোরের জন্য, এখানে আপনি ফাইলস বা ফোল্ডার বেছে নিতে পারবেন না। শুধুমাত্র ড্রাইভ বেছে নিতে পারবেন।
  • নেটওর্য়াকে ব্যাকআপ ফিচারটি উইন্ডোজ ৭ হোম প্রিমিয়াম / হোম বেসিক সংস্করণে নেই।
  • শুধুমাত্র NTFS ফরমেটের পার্টিশনগুলোর ব্যাকআপ নেওয়া যাবে, আপনি যদি পেনড্রাইভে বা পোর্টেবল হার্ডডিক্সে ব্যাকআপ নিতে চান তাহলে লক্ষ্য রাখবেন সেটার ফরমেট NTFS কিনা।
  • উইন্ডোজ ৮ অপারেটিং সিস্টেমেও এই অপশনটি আছে। যা আপনি কন্ট্রোল প্যানেল > উইন্ডোজ ৭ ফাইল রিকোভারি তে পাবেন।
  • আপনি যদি রিপেয়ার ডিস্কে ব্যাকআপ নিতে চান তাহলে লক্ষ্য রাখবেন ৩২ বিট এবং ৬৪ বিট যাতে মিক্স না হয়ে যা। আপনার উইন্ডোজ যদি ৩২বিট হয় তাহলে ৩২ বিট উইন্ডোজ রিপেয়ার ডিক্স ব্যবহার করুন।
  • হার্ডডিক্সে যদি আগে থেকেই একটি সিস্টেম ইমেজ ব্যাকআপ থেকে থাকে তাহলে একসাথে দুটি ইমেজ ব্যাকআপ থেকে নতুন ব্যাকআপ টি রেখে পুরাতন ব্যাকআপটি ডিলেট করে দিবেন। এতে রিস্টোরের সময় সুবিধা হবে।
আশা করবো সিস্টেম ইমেজ ব্যাকআপ ও রিস্টোর প্রক্রিয়ার মাধ্যমগুলো আপনাদের সামনে ভালো মতো ফুটিয়ে তুলতে পেরেছি। নতুন করে উইন্ডোজ দেওয়ার চেয়ে এই ইমেজ রিস্টোরের মাধ্যমে আপনার সিস্টেমের ফাইলস এবং সফটওয়্যার সেটিং থাকে অবিকৃত।